- পেমেন্ট ইনভয়েস এর কপি
- আবেদন ফরম (১ পেজ)
- জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি
- বিদ্যুৎ/ গ্যাস/ ওয়াসা/ পানির বিলের ফটোকপি
- যাদের বিল ডিজিটাল মিটারে হয় তাদের প্রিপেইড কার্ডের ফটোকপি
- বিলের কপি ৬ মাসের বেশি পুরনো হওয়া যাবে না।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট/ ডলার এন্ডোরসমেন্ট (সর্বনিম্ন ১৫০ ডলার) (জনপ্রতি)
- স্টেটমেন্ট বিগত ৩ মাসের নিতে হবে।
- স্টেটমেন্টের সর্বশেষ ব্যাল্যান্স কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা হতে হবে।
- ব্যক্তিগত/ প্রাতিষ্ঠানিক প্রত্যয়ন পত্র/ No Objection Certificate (NOC)
- অপ্রাপ্তবয়স্ক/ শিশুদের ক্ষেত্রে বাবা-মা’র প্রাপ্ত ভিসার ফটোকপি অথবা তাদের তাদের জমা স্লিপের ফটোকপি
- সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO or Government Order
- ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি
- পেশা কৃষি হলে জমির খতিয়ানের ফটোকপি
- মেডিক্যাল ভিসার ক্ষেত্রে
- ইন্ডিয়ান ডাক্তারের অ্যাপোয়েন্টমেন্ট
- বাংলাদেশি/ ইন্ডিয়ান ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন এবং টেস্ট রিপোর্টের অরজিনাল কপি
- বিজনেস ভিসার ক্ষেত্রে –
- কোম্পানি ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- ইনভাইটেশন লেটার
- কভার লেটার
- স্যালারি সার্টিফিকেট
- অফিস আইডি কার্ডের ফটোকপি
- ট্রেড লাইসেন্স
- টিন সার্টিফিকেট
- ভ্যাট চালান
- চেম্বারস সার্টিফিকেট
- IRC/ ERC সার্টিফিকেট
- মেমোরেন্ডাম
- ইনকর্পোরেশন সার্টিফিকেট
- LC কপি
- পুরনো পাসপোর্টের বায়ো পেজের ফটোকপি
- শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বেতন জমার রশিদ/ আইডি কার্ডের ফটোকপি
- পাসপোর্টের বায়ো/ ইনফর্মেশন পেজের ফটোকপি
- পুরনো পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে, তার –
- জিডি কপি
- এফিডেভিট
- লস সার্কুলার
- সদ্য তোলা এক কপি ২/২ ছবি
- অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন এবং প্রিন্টের ছবি একই হতে হবে।
- সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, চশমা ছাড়া, কপাল ও কান দেখা যেতে হবে।
- আগে পাসপোর্টে/ ভিসায় ব্যবহৃত হয়েছে এরকম ছবি দেওয়া যাবে না।
বাংলাদেশিরা মাত্র ১ দিনেই পাবেন ভারতের ভিসা!
ভারতের ভিসার জন্য ভোগান্তি কমবে। মাত্র ১ দিনেই মিলবে দেশটির ভিসা। এ